একটা প্লেন ক্র্যাশ দেখিয়ে দিলো
ওখানে মানুষ মূলত দু’ প্রকার ছিল।
সন্তানসম শিশুদের উদ্ধারে কারো ঘটে প্রাণহানী,
আর কেউ ছয়শ টাকায় বেচে তিরিশ টাকার পানি।
আর্তের উদ্ধারে ঝুঁকি নিয়ে কেউ নেমে পড়ে,
আর কেউ ছবি তোলে, ফেসবুক লাইভ করে।
আর্তের চিকিৎসায় কেউ নিজ পকেটের পয়সা বাটে,
কেউ ঘোর দুর্যোগেও অবলীলায় পরের পকেট কাটে।
কেউ দু’হাত তোলে মৃতদের তরে প্রার্থনাতে,
আর কেউ টক শোতে আলাপচারিতায় মাতে।
বলতে পারো, কবে আমরা একটা শ্রেণিতে পরিণত হব?
যে শ্রেণির সামনে মানবিকতাই থাকবে দিয়ে স্বার্থ বিসর্জন।
যাদের ক্যারেক্টার টেস্টিংয়ে লাগবে না
আর কোনো প্লেন ক্র্যাশের প্রয়োজন।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি
যাদের ক্যারেক্টার টেস্টিংয়ে লাগবে না
আর কোনো প্লেন ক্র্যাশের প্রয়োজন। ঃ ঃ বাহ খুব সুন্দর।
লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা
ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য
সাম্প্রতিক বিমান দুর্ঘটনার খুচরা কিছু বাস্তবতা নিয়ে এই কবিতাটা লিখেছি।
২৫ নভেম্বর - ২০২৩
গল্প/কবিতা:
১২ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।